ক্যাপসুল: প্রতি ক্যাপসুলে আছে ৫০০ মি.গ্রা. ক্লোক্সাসিলিন সোডিয়াম।
সিরাপ: প্রতি ৫ মি.লি সিরাপে আছে ১২৫ মি.গ্রা ক্লোক্সাসিলিন সোডিয়াম।
ড্রপস: প্রতি ১.২৫ মি.লি. এ থাকে ১২৫ মি.গ্রা. ক্লোক্সাসিলিন সোডিয়াম।
ইঞ্জেকশন: প্রতি ভায়ালে আছে ২৫০/ ৫০০ মি.গ্রা. ক্লোক্সাসিলিন সোডিয়াম পাউডার।
রোগ নির্দেশনাঃ-
ফোঁড়া, কার্বাংকল, ফারানকুলোসিস, সেলুলাইটিস।
সংক্রমিত ক্ষত, সংক্রমিত পোড়া।
ত্বকের বিভিন্ন সংক্রমণ যেমন আলসার, একজিমা ও একনি।
প্রয়োগমাত্রা ও ব্যবহার বিধিঃ-
প্রাপ্ত বয়স্ক: সাধারণ: ৫০০ মি.গ্রা. দিনে ৪ বার।
শিশুদের সাধারণ মাত্রা: প্রাপ্ত বয়স্কদের মাত্রার অর্ধেক মাত্রা।
২ বছরের নিচে: প্রাপ্ত বয়স্কদের মাত্রার এক চতুর্থাংশ।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে নাঃ-
পেনিসিলিনের প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।
শিশু, অপুষ্ট, বয়স্করোগী অথবা লিভার রোগে আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহারঃ-
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী গর্ভাবস্থায় ক্লোক্সাসিলিন ব্যবহার করা যায়।
সাবধানতাঃ-
(১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
(২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
(৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।
মন্তব্যঃ-
(১) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
(২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করে নিতে হবে।