উপাদানঃ-
ক্যাপসুল: প্রতিটি টেট্রাসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড ২৫০/৫০০ মি.গ্রা.।
রোগ নির্দেশনাঃ-
২৫০ মি.গ্রা. দৈনিক চারবার অথবা ৫০০ মি.গ্রা. ১২ ঘন্টা পর পর ৭ দিন।
ডায়রিয়া : কয়েকটি ২৫০ মি.গ্রা. তৎক্ষনাৎ এবং ১টি করে ৬ ঘন্টা অন্তর ৩ দিন।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :-
টেট্রাসাইক্লিন এর প্রতি অতি সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ও শিশুদের ব্যবহার করা নিষেধ। সিষ্টেমিক লুপাস ইরাইথেমেটোসাস আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে টেট্রাসাইক্লিন পরিহার করা উচিৎ। মুত্রের মারাত্মক অপরযাপ্ত থাকলে, লিভারের রোগ থাকলে, টেট্রাসাইক্লিন ব্যবহার করা উচিৎ নয়।
ক্যাপসুল: প্রতিটি টেট্রাসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড ২৫০/৫০০ মি.গ্রা.।
রোগ নির্দেশনাঃ-
- কলেরা
- ব্রণ
- রিকেটসিয়াজনীত সংক্রমণ যেমন, : লিস্ফোগ্রান্যুলোমা, ভিনিরিয়াম, ট্র্যাকোমা, নন-গনোক্কাল ইউরেথ্রাইটিস, ক্ল্যামাইডিয়াল, কনজাংকটিভাইটিস এবং ক্ল্যামাইডিয়া নিউমোনি জনিত, সাইনুসাইটিস, অথবা নিউমোনিয়া।
- মাইকোপ্লাজমা নিউমোনি জনিত নিউমোনিয়া।
- প্রোষ্টাটাইটিস, সিফিলিস, পেলভিক প্রদাহ
২৫০ মি.গ্রা. দৈনিক চারবার অথবা ৫০০ মি.গ্রা. ১২ ঘন্টা পর পর ৭ দিন।
ডায়রিয়া : কয়েকটি ২৫০ মি.গ্রা. তৎক্ষনাৎ এবং ১টি করে ৬ ঘন্টা অন্তর ৩ দিন।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :-
টেট্রাসাইক্লিন এর প্রতি অতি সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ও শিশুদের ব্যবহার করা নিষেধ। সিষ্টেমিক লুপাস ইরাইথেমেটোসাস আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে টেট্রাসাইক্লিন পরিহার করা উচিৎ। মুত্রের মারাত্মক অপরযাপ্ত থাকলে, লিভারের রোগ থাকলে, টেট্রাসাইক্লিন ব্যবহার করা উচিৎ নয়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:-
দাত ও হাড়: টেট্রাসাইক্লিন হাড়ের বৃদ্ধি ব্যাহত করতে পারে। দাতের বৃদ্ধির সময় (গর্ভকালের শেষার্ধে, বাচ্চা অবস্থায় অথবা শৈশবে) ব্যবহারে, দাতের চিরস্থায়ী বর্ণ পরিবর্তন ঘটতে পারে।অতিসংবেদনশীলতা, অ্যানাফাইলেক্সিস, আর্টিকারিয়া এবং র্যাশ, বমি ভাব ও বমি। টেট্রাসাইক্লিন গ্রহণকারী রোগীদের সংক্রমণ পরবর্তী (সুপারইনফেকশন) মুখ ও প্রজনন অঙ্গের ক্যানডিডা সংক্রমণ হতে পারে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদান কালে ব্যবহারঃ-
গর্ভধারণ কাল, স্তন্যদানকালীন সময়ে টেট্রাসাইক্লিন সেবন করা যাবে না।
সাবধানতা:-
(১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
(২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
(৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।
মন্তব্য :-
(১) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
(২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করে দিতে হবে।
No comments:
Post a Comment
if you have any doudts.please let me know