Search Suggest

এরিথ্রোমাইসিন ২৫০-৫০০ মি.গ্রা. এর ব্যবহার | Erythromycin

উপাদানঃ-
ট্যাবলেট :- প্রতিটি ট্যাবলেটে আছে ২৫০ মি.গ্রা. এরিথ্রোমাইসিন ষ্টিয়ারেট।
ডিএস ট্যাবলেটে আছে ৫০০ মি.গ্রা. এরিথ্রোমাইসিন ষ্টিয়ারেট।
ড্রাই সিরাপ:- প্রতি ৫ মি.লি. এ আছে ১২৫ মি.গ্রা এরিথ্রোমাইসিন সাক্সিনেট। 

রোগনির্দেশঃ-
  • শ্বাসনালীর সংক্রমণ, ডিপথেরিয়া, ব্রংকাইটিস. মধ্যকর্ণের প্রদাহ।
  • পেনিসিলিনের প্রতি অতি সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে পেনিসিলিনের পরিবর্তে টেট্রাসাইক্লিনের বিকল্প হিসেবে।
  • জ্বর প্রতিরোধে।
  • পুরোনো প্রোষ্টাটাইটিসে, গনোরিয়া, সিফিলিস।
গ্রহণমাত্রা ও ব্যবহারবিধিঃ-
প্রাপ্তবয়স্ক: একটি ২৫০ মি.গ্রা ট্যাবলেট ৬ ঘন্টা পর পর। সংক্রমণের তীব্রতার উপর মাত্রা দিনে ৪ গ্রা. পরযন্ত বাড়ানো যেতে পারে।
শিশু: ৩০-৫০ মি.গ্রা/ কেজি শরীরের ওজন অনুসারে।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবেনাঃ-
যেসব রোগীর এরিথ্রোমাইসিন এর অতিসংবেদনশীলতা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার নিষেধ। লিভার রোগীদের ক্ষেত্রে সতর্কতার সাথে ব্যবহার করা উচিৎ।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াঃ-
  • বমি বমি ভাব
  • পেটের অস্বাচ্ছন্দতাম দেখা দিতে পারে 
সাবধানতাঃ-
(১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
(২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
(৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।

মন্তব্যঃ-
(১) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
(২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করে দিতে হবে।

">
">