Search Suggest

ক্লিনডামাইসিন ৩০০ মি.গ্রা. এর ব্যবহার | Clindamycin

উপাদানঃ-
ক্যাপসুল: প্রতি ক্যাপসুল এ আছে ৩০০ মি.গ্রা. ক্লিনডামাইসিন।
ইঞ্জেকশন: প্রতি ২ মি.লি. ক্যাপসুলে ৩০০ মি.গ্রা. ক্লিনডামাইসিন ইঞ্জেকশন
সলিউশন: প্রতি ৫ মি.লি সলিউশনে আছে ৭৫ মি.গ্রাম। 

রোগ নির্দেশনাঃ-
মূলত : গ্রাম পজিটিব ব্যাকটেরিয়া সমূহকে ধ্বংস করে।
শ্বাসতন্ত্র সংক্রমণ- ব্রংকাইটিস নিউমোনিয়া, এমপায়মা, লাং এবসেস ইত্যাদি।
ত্বক ও কলায় সংক্রমণ
হাড় ও অস্থিসন্ধিতে সংক্রমণ
সেপ্টেসিমিয়া, এন্ডোকার্ডাইটিস 
দাতের ও মাড়িরসংক্রমণ 

গ্রহণ মাত্রা ও ব্যবহারবিধিঃ- 
১৫০-৩০০মি.গ্রামের ক্যাপসুল ৬ ঘন্টা অন্তর । 
অত্যাধিক সংক্রমণে ৩০০-৬০০ মি.গ্রা. ইঞ্জেকশন ৬ ঘন্টা অন্তর দেয়া যায়।
বাচ্চাদের ডোজ ২০-৪০ মি.গ্রাম/ কেজি/ প্রতিদিন ৩-৪ টি সমান ভাগে বিভাজ্য করে দেয়া যায়। 

সতর্কতা ও যে সকলক্ষেত্রে ব্যবহার নিষেধঃ-
এই ঔষুধে সংবেদনশীল রোগী
ডায়রিয়ার রোগীকে
কিডনী ও লিভার রোগে সাবধানতার সাথে ডোজ কমিয়ে দিতে হবে।
ঔষুধ খাবার পর ডাইরিয়া বা কোলাইটিস হলে ঔষধ বন্ধ করে দিতে হবে।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ-
পেট ব্যাথা
বমি
ডায়রিয়া
জন্ডিস
শরীরে র‌্যাশ উঠা, ইত্যাদি।

গর্ভবতী ও স্তন্যদায়ী মা ব্যবহার না করাই উত্তম।

সাবধানতাঃ-
(১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
(২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
(৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে। 

মন্তব্যঃ-
(১)  পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
(২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করে নিতে হবে।

Post a Comment

if you have any doudts.please let me know